আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু অনেকে আবার ইচ্ছা থাকা শর্তেও নিজের জেলার দর্শনীয় স্থানে যেতে পারেন না এমনকি নামও জানেন না! তাদের জন্য খুব সংক্ষিপ্ত করে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেওয়া হলো। ঘুরতে যাওয়া না হোক, নামগুলোতো জানা হলো। দেখুন আপনার জেলায় কোন কোন দর্শনীয় স্থান রয়েছে ?
বাংলাদেশের ৭ টি বিভাগের ৬৪ টি জেলার নামকরণের ইতিহাস সংক্ষেপে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা হল।
১. বরিশাল বিভাগ ২. চট্টগ্রাম ৩. ঢাকা ৪. খূলনা বিভাগ ৫. রাজশাহী বিভাগ ৬. রংপুর ভিভাগ ও ৭. সিলেট বিভাগ। বরিশাল বিভাগঃ- বরিশাল বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৩ সালে। বরিশাল, বরগুনা, ঝালকাঠী, পটুয়াখালি, পিরোজপুর ও ভোলা এই ৬ জেলা নিয়ে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়। অবশেষে ২০০০ সালে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। নিজেই নিজের মোবাইল থেকে জেনে নিন আপনার সিমটি বায়োমেট্রেক পদ্ধতিতে সফল্নিভাবে বন্ধন হয়েছে কি ন4/28/2016 সিম নিবন্ধন সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা যাচাই করার পদ্ধতিঃ
১) গ্রামীণফোন নিবন্ধন যাচাইঃ Message option গিয়ে reg লিখে 4949 এ send করুন। ফিরতি ক্ষুদে বার্তায় কী লিখা পড়ুন। ২) বাংললিংক নিবন্ধন যাচাইঃ বাংলালিংকের গ্রাহকরা *1600*1# ডায়াল করে নিবন্ধন যাচাই করতে পারেন। ৩) রবি নিবন্ধন যাচাইঃ *643# লিখে কল বাটন চাপুন। একটি ক্ষুদে বার্তা আসবে, অনুসরণ করুন 1 লিখে send করুন। ফিরতি ক্ষুদে বার্তায় কী লিখা পড়ুন। ৪) এয়ারটেল নিবন্ধন যাচাইঃ *121*444# লিখে কল বাটন চাপুন। ফিরতি ক্ষুদে বার্তায় কী লিখা পড়ুন। ধন্যবাদ, www.facebook.com/shamuk.tk “পর্চা”, “দাগ”, “খতিয়ান”, “মৌজা”, “জমা খারিজ”, “নামজারি”, “তফসিল” কাকে বলে??? এবং জেনে নিন ভূমি বিষয়1/9/2015 “পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হ তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে। ফোন যতই দামি হোক না কেন, প্রাণভোমরা কিন্তু মেমোরি কার্ড। উপযুক্ত মেমোরি কার্ড স্পেস না থাকলে হ্যাং করতে পারে দামি ফোনও।
সাধারণত মেমোরি কার্ডের স্পেস হয় ৪ থেকে ৬৪ জিবি। কিন্তু মেমোরি কার্ড নষ্টও হয় আকছার। ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হতে পারে। জেনে নিন কিভাবে নষ্ট হওয়া মেমোরি কার্ড ঠিক করবেন। কল ব্লক এর দিন শেষ এবার বিরক্তিকর কলারকে শাস্তি দিতে পারবেন (গ্রামীণ ফোন, রবি, বাংলালিংক এবং এয়া6/1/2014 বিরক্তিকর কল উপদ্রপের সমাধান হিসেবে এতদিন কল ব্লক সার্ভিসের মাধ্যমে নাম্বারটি ব্লক করে দেওয়ার কথাই আমরা শুনে এসেছি। এ সার্ভিসের জন্য অপারেটররা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা ফি নেয়। এছাড়া আমরা বিভিন্ন প্রকার কল ব্লক সফটওয়্যারও ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সব ফোনে এটা সম্ভব হয় না।
অর্থসূচক আপনাদের নজরে আনছে একটি সহজ সমাধান। এর মাধ্যমে আপনি বিরক্তির কল থেকে শুধু মুক্তিই পাবেন না, কলারকে একটু শাস্তিও দেওয়া যাবে। জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’-এর পরিচালকের কাছে আবেদন করতে হবে।
এই যে ঘুম থেকে ওঠো ৭টা বেজে গেছে’ বা ‘তাড়াতাড়ি ওঠে পড়ো ক্লাস মিস হয়ে যাবে তো’ এভাবে প্রতিদিন কমপিউটার আপনাকে ঘুম থেকে ডেকে দেবে এটা কি সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব,
১। এজন্য আপনি যা শুনে ঘুম থেকে উঠতে চান তা মাইক্রোফোনে রেকর্ড করে বা মোবাইল ফোনে ২। এবার ডেস্কটপে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করে Properties Hibernate এ গিয়ে Enable hibernation-এ টিক মার্ক দিয়ে Ok দিন। ৩। আবার Power- advanced-এ গিয়ে When I press the sleep থেকে Hibernate সিলেক্ট করে Ok করুন। ৪। এবার Control panel-Scheduled tasks থেকে Add schedule tasks এর next দিয়ে Browse-এ ক্লিক করে রেকর্ডে ফাইলটি দেখিয়ে দিন। চাইলে গানও সিলেক্ট করতে পারেন। ৫। এরপর Open – Daily – Next দিয়ে Start time-এ আপনার পছন্দমতো সময় নির্ধারণ করে Next-এ ক্লিক করুন। ৬। আপনার পিসিতে পাসওয়ার্ড থাকলে তা দিয়ে Next-এ ক্লিক করে Open advanced এ টিক মার্ক দিন তারপর Finish করুন। ৭। এবার Settings এগিয়ে Wake the computer-এ রাইট মার্ক দিয়ে Ok করে বেরিয়ে আসুন। ৮। এরপর থেকে রাতে ঘুমানোর আগে কীবোর্ড থেকে Sleep বাটন চাপুন তারপর কমপিউটার ঘুমিয়ে যাবে এবং সকালে উঠে আপনাকে ডেকে তুলবে। আমরা অনেকেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করে থাকি। মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে হলে যে অপারেটরের (গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, রবি ইত্যাদি) মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা হবে মোবাইলকে সেই অপারেটরের জিপিআরএস কনফিগারেশন সেটিংস্ অনুযায়ী কনফিগার করে নিতে হয়। সাধারণত ভাল ব্রান্ডের মোবাইলগুলোর ক্ষেত্রে (যেমন: নকিয়া, স্যামসাং, মটোরোলা প্রভৃতি) অপারেটর প্রদত্ত কোন একটি ইন্টারনেট প্যাকেজ বেছে নেওয়ার সাথে সাথে মোবাইলটি ঐ অপারেটরের জিপিআরএস কনফিগারেশন সেটিংস্ অনুযায়ী অটোমেটিক্যালি কনফিগার হয়ে যায়। কিন্তু বিপত্তি ঘটে যদি আপনি কোন ননব্রান্ডের (যেমন: বিভিন্ন রকম চায়না ফোন ইত্যাদি) মোবাইল ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে ফোনটি অটোমেটিকস্ কনফিগার করা যায় না। এক্ষেত্রে আপনাকে ফোনটিকে
আস্সালামু আলাইকুম।
বিভিন্ন ওয়েব সাইটে পাবলিশ হওয়া টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে আমার এই ব্লগ সাইটে। আশা করি সবাই উপকৃত হবেন। ধন্যবাদান্তে, শামুক |
AuthorArchives
July 2016
Categories |